কচুয়ায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় শিক্ষক এমদাদের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে

স্টাফ রিপোর্টার
কচুয়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় শিক্ষক এমদাদ উল্যার সম্পৃক্ত থাকার সত্যতা পাওয়া গেছে। গত ১ নভেম্বর ওই বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণির বাংলা বার্ষিক পরীক্ষা ছিল। শিক্ষক এমদাদ উল্যা পরীক্ষার আগের রাত্রে প্রাইভেট পড়ানো শিক্ষার্থীদের পাস করিয়ে দেয়া জন্য গাইড বইয়ে ১১টি প্রশ্নপত্র দাগিয়ে দেয়। তথ্যটি ফাঁস হওয়ার পরদিন রোববার পরীক্ষার শুরুর আগে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মূল প্রশ্নপত্রের সাথে গাইডে দাগিয়ে দেওয়া প্রশ্নের হুবহু মিল পেয়ে পরীক্ষা স্থগিত করে দেন।
এ বিষয়ে গতকাল সোমবার বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে চাঁদপুর জেলা শিক্ষা অফিসার মো. গিয়াস উদ্দিন ২ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত টিম গঠন করেন। টিমের সদস্যরা হচ্ছেন- উপজেলা ইন্সপেক্টর লিটন দাস ও সুমন খান।
তদন্ত টিম কচুয়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে এসে তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করে প্রশ্নপত্র ফাঁসের সাথে শিক্ষক এমদাদ উল্যার সম্পৃক্ত থাকার সত্যতা পেয়েছে। সত্যতা খুঁজে পাওয়ার বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দীপায়ন দাস শুভ নিশ্চিত করেছেন।