চাঁদপুর জাতীয় পার্টি নেতৃবৃন্দের পদ্মা সেতু এলাকা ভ্রমণ

 

এস এম সোহেল
চাঁদপুর জাতীয় পার্টি নেতৃবৃন্দের উদ্যোগে শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে ‘স্বপ্নের নয়, বাস্তবের পদ্মা সেতু’ এলাকা ভ্রমণ করেছে। শুক্রবার (১৫ জানুয়ারি) সকাল ৮টায় শহরের বড় স্টেশন মোলহেড থেকে ২টি বড় নৌকাযোগে পদ্মা সেতু এলাকার উদ্দেশে রওয়ানা করে তারা।
পদ্মা সেতু ভ্রমণের নেতৃত্ব দেন চাঁদপুর পৌর জাতীয় পার্টির সভাপতি ও জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ সিরাজুল ইসলাম সিরু মিজি, জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য অ্যাড. মোহাম্মাদ মহসীন খান, সাবেক দপ্তর সম্পাদক মো. শাহাজাহান মাতাব্বর ও জেলা কৃষক পার্টির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসেম দর্জি।
ভ্রমণে অংশ নেন জেলা মহিলা পার্টির সদস্য সচিব ফারিয়া চৌধুরী সেলিনা, সদর উপজেলা যুব সংহতির সদস্য সচিব হারুন গাজী, শহর যুব সংহতির আহ্বায়ক দ্বীন ইসলাম সর্দার, সদস্য সচিব মো. ফারুক গাজী, ৯নং ওয়ার্ড জাতীয় পার্টির সভাপতি নুরুজ্জামান কালু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মামুন বেপারী, নেতা মুকবুল হোসেন গাজী, হাফেজ ঢালী, মনির মাতাব্বর, ২নং ওয়ার্ড জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক সিরু ছৈয়াল, সহ-সভাপতি আলী আহমেদ, সাগর মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক খলিল সরকার, ৫নং ওয়ার্ড জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক পিয়ার মোহাম্মদ, যুবনেতা মো. রাব্বি, নাইম গাজী, রাকিব, হাফেজ ঢালী, মামুন, সোহেল সর্দার, তাজল চকিদার, রতন চকিদার, মঞ্জিলসহ শতাধিক নেতা-কর্মীরা।
ভ্রমণের বিষয়ে পৌর জাতীয় পার্টির সভাপতি আলহাজ সিরাজুল ইসলাম সিরু মিজি ও সাবেক দপ্তর সম্পাদক মো. শাহাজাহান মাতাব্বর জানান, ভ্রমণ হচ্ছে আনন্দের, তাও আবার পদ্মা সেতু। জাতীয় পার্টির এ উদ্যোগটি হঠাৎ করেই। ভ্রমণটি হঠাৎ করে হওয়ায় আমরা জাতীয় পার্টির অন্যান্য নেতা-কর্মীদের নিতে পারিনি, তাই আমরা আন্তরিক দুঃখিত। তবে আল্লাহর দরবারে লাখো শুকরিয়া সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে ভ্রমণটি সম্পন্ন হওয়ায়। সবার ঐকান্তিক আন্তরিকতায় এবং স্বতঃস্ফূর্ত প্রচেষ্টায় ভ্রমণটি সফল হওয়ায়।
জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য অ্যাড. মোহাম্মাদ মহসীন খান জানান, চাঁদপুরে বড় বড় রাজনৈতিক ও বিভিন্ন পেশার সংগঠন রয়েছে, কেউ পদ্মা সেতুর ভ্রমণে এতো বড় ঝুঁকি নিয়ে তা বাস্তবায়ন করতে হিমশিম খেয়েছে। আল্লাহর রহমতে আমরা সবার সহযোগিতায় তা সফল হয়েছি। দিনব্যাপী আনন্দ উৎসব শেষে অত্যান্ত শান্তিপূর্ণভাবে পুনরায় ফিরে আসায় আবারো সৃষ্টিকর্তার কাছে শোকরিয়া আদায় করছি। সবাই মিলেমিশে দিনব্যাপী আনন্দ উৎসবের মেতে উঠেছি। এতে সবার সাথে বন্ধনের দৃঢ়তা আরো বেড়েছে।
১৬ জানুয়ারি, ২০২১।