স্টাফ রিপোর্টার
চাঁদপুর মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা-২০২২ এর উপদেষ্টা পর্ষদ, স্টিয়ারিং কমিটি, উদ্যাপন পরিষদ ও উপ-কমিটিগুলো অনুমোদন দেয়া হয়েছে। চাঁদপুর-৩ আসনের সাংসদ শিক্ষামন্ত্রী ও মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার প্রধান উপদেষ্টা ডা. দীপু মনি ২০২২ সালের মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার কমিটিগুলো দেখে কিছুটা রদবদল সাপেক্ষে অনুমোদনের জন্য স্টিয়ারিং কমিটির সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা ও জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার এম এ ওয়াদুদকে প্রকাশ করার জন্য অনুরোধক্রমে নির্দেশনা দিয়েছেন। বুধবার (২৩ নভেম্বর) অনুমোদিত কপি হাতে পাওয়ার পর মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার স্টিয়ারিং কমিটির সভাপতি ও চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা এমএ ওয়াদুদ স্থানীয় পত্রিকাসমূহে প্রকাশের জন্য প্রেরণ করেন।
চাঁদপুর মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা-২০২২ এর উপদেষ্টামণ্ডলীর প্রধান উপদেষ্টা স্থানীয় সংসদ সদস্য, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, উপদেষ্টামণ্ডলীর সম্পাদক জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু নঈম পাটওয়ারী দুলাল এবং সম্মানিত উপদেষ্টা- চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান, পুলিশ সুপার মো. মিলন মাহমুদ, চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছির উদ্দিন আহমেদ, চাঁদপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ ওচমান গনি পাটওয়ারী, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও চিকিৎসক ডা. জে আর ওয়াদুদ টিপু, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ সফিউদ্দিন আহমেদ, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ আলহাজ মো. ইউসুফ গাজী, স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত নারী মুক্তিযোদ্ধা ডা. সৈয়দা বদরুন নাহার চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা ও রাজনীতিবিদ আ. হামিদ মাস্টার, চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র অ্যাড. জিল্লুর রহমান জুয়েল ও চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান।
স্টিয়ারিং কমিটির সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা ও জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার এমএ ওয়াদুদ, সহ-সভাপতি মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার সাবেক চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা অ্যাড. বিনয় ভূষণ মজুমদার, সাধারণ সম্পাদক মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার সাবেক চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা মো. মহসিন পাঠান। স্টিয়ারিং কমিটির নির্বাহী সদস্যরা হলেন: মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাড. জহিরুল ইসলাম, মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাড. শেখ আব্দুল লতিফ, মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাড. বদিউজ্জামান কিরন, ফরিদগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাড. জাহিদুল ইসলাম রোমান, মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার সাবেক মহাসচিব শহীদ পাটোয়ারী, মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার মহাসচিব হারুন আল রশীদ ও আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কমান্ড, জেলা ইউনিটের সভাপতি জাফর ইকবাল মুন্না।
উদ্যাপন পরিষদের চেয়ারম্যান জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মুক্তিযোদ্ধা এমএ ওয়াদুদ, ভাইস চেয়ারম্যানরা হলেন: মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাফিজ খান, মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম বরকন্দাজ, মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম শামসুল আলম চিশতী, মুক্তিযোদ্ধা অজিত সাহা, কাজী শাহাদাত, আলহাজ তাফাজ্জল হোসেন এসডু পাটওয়ারী, অ্যাড. মজিবুর রহমান ভূঁইয়া, সাহির হোসেন পাটওয়ারী, মুক্তিযোদ্ধা মৃণাল কান্তি সাহা, গোলাম মোস্তফা বাবু, গিয়াসউদ্দিন মিলন, ডা. পীযুষ কান্তি বড়ুয়া, আবু নাছের পাটওয়ারী বাচ্চু, মোহাম্মদ আলী মাঝি ও আবদুর রহমান। মহাসচিব হারুন আল রশীদ, যুগ্ম-মহাসচিবরা হলেন: অ্যাড. সায়েদুল ইসলাম বাবু, মাহফুজুর রহমান টুটুল, অ্যাড. সাইফ উদ্দিন বাবু, অ্যাড. হেলাল হোসাইন, শেখ মো. মোতালেব, ফেরদাউস মোর্শেদ জুয়েল, আতাউর রহমান পাটওয়ারী, সুকদেব রায়, শরীফ চৌধুরী, রহিম বাদশা, মির্জা জাকির, সোহেল রুশদী, এএইচএম আহসান উল্লাহ্, মাহবুবুর রহমান সুমন, রিয়াদ ফেরদৌস, মনোজ আচার্যী ও জয়নাল আবেদীন জনু।
নির্বাহী সদস্যরা হলেন: সন্তোষ দাস, অজয় কুমার ভৌমিক, অ্যাড. রনজিত রায় চৌধুরী, অধ্যাপিকা মাসুদা নূর খান, আইয়ুব আলী বেপারী, জাহাঙ্গীর হোসেন বেপারী, ইকবাল হোসেন পাটওয়ারী, জাকির মিয়াজী, রফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া, তৌহিদুল ইসলাম চপল, মো. আবু পাটওয়ারী, আবুল বারাকাত রেজওয়ান, কাকন সফিউল্লাহ্, মো. জহির উদ্দিন, মো. সাদ্দাম হোসেন খান, ডা. মাসুদ হাসান, ফরিদা ইলিয়াছ (কাউন্সিলর), রূপালী চম্পক, রুমা সরকার, শাহাদাত হোসেন শান্ত, সোহেল রানা (কাউন্সিলর), জিএম শাহীন, আরিফ রাসেল, অ্যাড. হুমায়ূন কবীর সুমন, হাবিবুর রহমান দর্জি (কাউন্সিলর), আবুল বারাকাত লিজন পাটওয়ারী, আল ইমরান শোভন, ইকবাল হোসেন বাবু পাটওয়ারী (কাউন্সিলর), জহিরুল ইসলাম রবিন পাটওয়ারী, ফারুক হোসেন ভূঁইয়া, আমির হোসেন বাপ্পী, ডা. শেখ মহসিন, রাজন চন্দ্র দে ও বিপ্লব সরকার।
মঞ্চ ও অনুষ্ঠান পরিষদের আহ্বায়ক অ্যাড. আমির উদ্দিন ভূঁইয়া মন্টু ও সদস্য সচিব মানিক দাস, সমন্বয়কারী: অ্যাড. বদরুল আলম চৌধুরী, আফসার বাবু, মো. রাজিব চৌধুরী, সোলাইমান হোসেন, এমএইচ বাতেন, মুন্না ঘোষ, শেখ আল মামুন, এস এম সোহেল ও মাজহারুল ইসলাম অনিক।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদের আহ্বায়ক মনির হোসেন মান্না ও সদস্য সচিব অভিজিৎ রায়, সমন্বয়কারী: দিদারুল আলম চৌধুরী, ইমাম হোসেন, শাহজাহান খান, বদিউজ্জামান মুন্না, শাহরিয়া পলাশ, বাপ্পী চৌধুরী, রাশেদুল রাব্বী ও মাছুম বেপারী।
সাংস্কৃতিক পরিষদের আহ্বায়ক তপন সরকার ও সদস্য সচিব মৃণাল সরকার, সমন্বয়কারী: কৃষ্ণা সাহা, জহির উদ্দিন বাবর, অ্যাড. আবুল কালাম সরকার, অনিতা কর্মকার, অনিমা সেন চৌধুরী, নীলিমা হারুন অনু, শিপ্রা মজুমদার, সোমা দত্ত, অ্যাড. বিশ্বজিৎ কর রানা, শুভ্র রক্ষিত ও সুলতানা আক্তার সেতু।
নাট্য পরিষদের আহ্বায়ক গোবিন্দ মণ্ডল ও সদস্য সচিব এমআর ইসলাম বাবু, সমন্বয়কারী: মানিক পোদ্দার, মোবারক হোসেন শিকদার, মাহবুব আলম, তবিবুর রহমান রিংকু, মো. আলমগীর হোসেন পাটওয়ারী, পিএম বিল্লাল হোসাইন, নূরে আলম নয়ন, সাধন দত্ত ও সাদ্দাম হোসেন।
স্মৃতিচারণ পরিষদের আহ্বায়ক মুক্তিযোদ্ধা ইয়াকুব আলী মাস্টার ও সদস্য সচিব মুক্তিযোদ্ধা শাহাদাৎ হোসেন সাবু পাটওয়ারী, সমন্বয়কারী: মুক্তিযোদ্ধা ছানাউল্লাহ খান, মুক্তিযোদ্ধা সোহেব আলী ও মুক্তিযোদ্ধা সাধন সরকার।
অর্থ ও হিসাব নিরক্ষণ পরিষদের আহ্বায়ক মুক্তিযোদ্ধা ব্যাংকার দেলোয়ার হোসেন এবং সব উপ-পরিষদের আহ্বায়করা পদাধিকার বলে এ কমিটির সদস্য।
সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা পরিষদের আহ্বায়ক কে এম মাসুদ ও সদস্য সচিব ফরিদ হাসান, সমন্বয়কারী: অজিত দত্ত, মিজান লিটন, কামরুল ইসলাম, আশিক বিন রহিম ও জিএম লিটন ও ফাতেমাতুজ জোহরা।
স্বেচ্ছাসেবক পরিষদের আহ্বায়ক সুফী খায়রুল আলম খোকন ও সদস্য সচিব মাসুদ দেওয়ান, সমন্বয়কারী রাহাত উদ্দিন, সাইফুল ইসলাম, আরিফ হোসেন অপু ও ইয়াছমিন আক্তার ইভা ও শ্রাবণী আক্তার।
পত্রিকান্তরে প্রকাশের সাথে সাথে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার সব উপ-কমিটি স্ব স্ব সভা ডেকে প্রস্তুতি নেয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা-২০২২ এর চেয়ারম্যান ও মহাসচিব।
২৪ নভেম্বর, ২০২২।