চাঁদপুর সদরের ৫০টি বিদ্যালয়ে এসএসসিতে ৬৩৫ শিক্ষার্থীর জিপিএ-৫ অর্জন

এস এম সোহেল
সারাদেশে একযোগে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি, মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের দাখিল এবং কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের আওতায় ভোকেসনাল পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। শুক্রবার (২৮ জুলাই) সকালে স্ব-স্ব প্রতিষ্ঠানগুলোতে ফলাফল ঘোষণা করেন। এবছর ফলাফল শুক্রবার বন্ধের দিন প্রকাশ হওয়ায় শিক্ষার্থীরা মোবাইলের মাধ্যমে ইন্টারনেটে থেকে স্ব-স্ব ফলাফল সংগ্রহ করার কারণে বিদ্যালয়গুলোতে তেমন কোন শিক্ষার্থী আসেনি।
সারা দেশের মতো চাঁদপুরেও এসএসসি-২০২৩ সালের ফলাফল শুক্রবার প্রকাশ হয়েছে। ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী চাঁদপুর সদর উপজেলার ৫০টি বিদ্যালয় থেকে ৫,১৮৮ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৪,৫৩০ জন শিক্ষার্থী কৃতকার্য হয়। অকৃতকার্য হয়েছে ৬৫৮ শিক্ষার্থী। জিপিএ-৫ অর্জন করেছে ৬৩৫ জন শিক্ষার্থী। পাসের হার ৮৭.৩২ ভাগ।
চাঁদপুর সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস থেকে জানা যায়, মাতৃপীঠ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এ বছর বিদ্যালয় থেকে মোট ২৩৯ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩৯ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ৭১ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ১৭ জন শিক্ষার্থী। পাসের হার শতভাগ। এরমধ্যে চাঁদপুর মাতৃপীঠ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩৫ জন, মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন ও ব্যবসায় বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন শিক্ষার্থী।
চাঁদপুর হাসান আলী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২৩১ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫৬ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ৭৩ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ১ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১ জন শিক্ষার্থী। পাসের হার শতভাগ। এর মধ্যে চাঁদপুর হাসান আলী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫৩ জন, ব্যবসায় বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন শিক্ষার্থী।
আল-আমিন একাডেমী স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ৬৯১ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৬৮০ জন কৃতকার্য, ১১ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮১ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ৩৪৪ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ১০৩ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ৪১ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ৮ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৯৮.৪১%। এরমধ্যে চাঁদপুর আল-আমিন একাডেমী স্কুল এন্ড কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭৭ জন, মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন ও ব্যবসায় বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন শিক্ষার্থী।
বীর প্রতীক মমিন উল্লাহ পাটোয়ারী একাডেমি থেকে ৪৯ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৪৯ জন কৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ৩১ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৫ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১ শিক্ষার্থী। পাসের হার শতভাগ।
মনিহার জি এম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ২৭ জন কৃতকার্য। এ গ্রেড পেয়েছেন ৬ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৭ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ৯ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ৫ শিক্ষার্থী। পাসের হার শতভাগ।
ইকরা মডেল একাডেমী থেকে ১৩ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ১৩ জন কৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ৯ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৪ শিক্ষার্থী। পাসের হার শতভাগ।
চাঁদপুর কালেক্টরেট স্কুল থেকে ৪ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৪ জন কৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ১ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ২ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১ শিক্ষার্থী। পাসের হার শতভাগ।
পল্লীমঙ্গল উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৮৭ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৮৬ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ৩১ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ২২ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ৮ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ৮ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৯৮.৮৫%।
পশ্চিম সকদী ডিবি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৫৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৫৭ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ২০ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৭ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১৯ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ১১ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৯৮.২৮%।
মৈশাদী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৫২ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৫১ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ৮ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ২১ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১৮ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ৪ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৯৮.০৮%।
বাবুরহাট স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ২৯৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ২৯২ জন কৃতকার্য, ৬ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৬ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ১০৪ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৫৫ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ৪৫ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ৪২ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৯৭.৯৯%।
চাঁদপুর পৌর শহীদ জাবেদ উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজ থেকে ৪৩ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৪১ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ১৬ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৯ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১২ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ৫ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৯৭.৬৭%।
পুরানবাজার মধুসূধন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০৪ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ১৯৩ জন কৃতকার্য, ১১ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ৬৯ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৫৪ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ৫০ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ১৫ জন, ডি গ্রেড পেয়েছেন ১ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৯৪.৬১%।
খেরুদিয়া স্কুল ও কলেজ থেকে ৪৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৪৩ জন কৃতকার্য, ৫ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ৯ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ১৩ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১২ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ৭ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৯৪.৪৮%।
হরিণা চালিতাতলী এডওয়ার্ড ইনিস্টিউট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭০ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৬৫ জন কৃতকার্য, ৫ জন অকৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ১৪ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ২১ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ৮ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ২২ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৯২.৮৬%।
লালপুর বালুধুম উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৯৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৯১ জন কৃতকার্য, ৭ জন অকৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ২০ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ২২ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ২০ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ২৯ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৯২.৮৬%।
গনি মডেল উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৫০ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ১৩৯ জন কৃতকার্য, ১১ জন অকৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ৪৫ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৫৫ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ২৮ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ১১ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৯২.৬৫%।
বালিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৫৫ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ১৪২ জন কৃতকার্য, ১৩ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ৩১ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ২৭ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ৪৬ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ২৭ জন, ডি গ্রেড পেয়েছেন ১ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৯১.৬১%।
সরকারি কারিগরি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১১৭ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ১০৭ জন কৃতকার্য, ১০ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ৫২ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ২১ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১৪ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ৯ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৯১.৪৫%।
চাঁদপুর নূরিয়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৫২ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৪৬ জন কৃতকার্য, ৬ জন অকৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ৫ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ১১ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১৬ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ১৪ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৮৮.৪৬%।
ফরক্কাবাদ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১২৫ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ১০৯ জন কৃতকার্য, ১৬ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ৩৬ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৫৩ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১৪ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ১ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৮৭.২০%।
বাগাদী গণি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৪৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ১২৮ জন কৃতকার্য, ২০ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ৯ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ১৭ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ৪৮ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ৫০ জন, ডি গ্রেড পেয়েছেন ২ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৮৬.৪৮%।
দাসদী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪৪ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৩৮ জন কৃতকার্য, ৬ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ৭ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৪ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১৩ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ১২ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৮৬.৩৬%।
পীর মহসিন উদ্দিন পৌর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৩৯ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৩১ জন কৃতকার্য, ৮ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ১০ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৯ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ৫ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ৫ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৮৬.১১%।
চান্দ্রা বাজার ইয়াকুব আলী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ১৭০ জন কৃতকার্য, ২৮ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ৫৩ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৪৩ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ৩৪ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ৩৮ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৮৫.৮৬%।
কৃষ্ণপুর জোহরা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৩৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৩২ জন কৃতকার্য, ৬ জন অকৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ১১ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৬ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ৯ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ৬ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৮৪.২১%।
সেনগাঁও বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৭ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ১৪ জন কৃতকার্য, ৩ জন অকৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ২ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৪ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ৬ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ২ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৮২.৩৫%।
রাজরাজেশ্বর ওমর আলী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১১ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৯ জন কৃতকার্য, ২ জন অকৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ১ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৪ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ৩ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ১ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৮১.৮২%।
ষোলঘর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৬৭ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৫৪ জন কৃতকার্য, ১৩ জন অকৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ২৩ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ১৫ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১৪ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ২ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৮১.৮২%।
লেডী প্রতিমা মিত্র বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২১২ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ১৬৯ জন কৃতকার্য, ৪০ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ৪৪ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৫৪ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ৪১ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ২০ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৮০.৮৬%।
নানুপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৮৫ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৬৮ জন কৃতকার্য, ১৭ জন অকৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ১৩ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ১৬ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১৩ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ২৬ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৮০.০০%।
জনতা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭০ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৫৬ জন কৃতকার্য, ১৪ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ১৩ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ১৩ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১৫ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ১৪ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৮০.০০%।
ছোট সুন্দর এ আলী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১১৯ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৯৪ জন কৃতকার্য, ২৫ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ২১ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ২৭ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ২৩ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ২০ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৭৮.৯৯%।
বহরিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৫২ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ১১৯ জন কৃতকার্য, ৩৩ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ২১ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ২৬ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ৩৪ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ৩৩ জন, ডি গ্রেড পেয়েছেন ১ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৭৮.২৯%।
ডিএন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৮০ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৬৩ জন কৃতকার্য, ১৭ জন অকৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ২ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ১৮ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ২০ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ২২ জন, ডি গ্রেড পেয়েছেন ১ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৭৮.৭৫%।
মহামায়া হানাফিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭৬ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৫৯ জন কৃতকার্য, ১৭ জন অকৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ১৬ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ১৯ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১১ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ১২ জন, ডি গ্রেড পেয়েছেন ১ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৭৭.৬৩%।
পুরানবাজার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৬৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৫২ জন কৃতকার্য, ১৫ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ২১ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ১৫ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ৫ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ৮ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৭৭.৫১%।
কামরাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ৩৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ২৯ জন কৃতকার্য, ৯ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ৭ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৬ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১০ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ৪ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৭৬.৩২%।
চাঁদপুর আক্কাছ আলী রেলওয়ে থেকে ৬৫ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৪৮ জন কৃতকার্য, ১৫ জন অকৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ১৭ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৭ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১১ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ১১ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৭৬.১৯%।
রঘুনাথপুর হাজী এ,করিম খান উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১০৭ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৮০ জন কৃতকার্য, ২৭ জন অকৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ১৩ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ১০ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ২২ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ৩৩ জন, ডি গ্রেড পেয়েছেন ২ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৭৪.৭৭%।
লেডী দেহলভী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১১২ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৮৭ জন কৃতকার্য, ২৫ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ৩০ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ২১ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১৫ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ১৫ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৭৪.৬৮%।
আমিরাবাদ জিকে উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১০১ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৭৫ জন কৃতকার্য, ২৬ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ২২ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ১১ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ২০ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ১৬ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৭৪.২৬%।
সফরমালী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৮২ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৫৯ জন কৃতকার্য, ২৩ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ১৯ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৮ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১৫ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ১৩ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৭১.৯৫%।
হাফেজ মাহমুদা পৌর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৪ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ১০ জন কৃতকার্য, ৪ জন অকৃতকার্য হয়। এ মাইনাস পেয়েছেন ১ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ৬ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ৩ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৭১.৪৩%।
জিলানী চিশতী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪০ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ২৮ জন কৃতকার্য, ১২ জন অকৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ৩ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৪ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১৪ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ৬ জন, ডি গ্রেড পেয়েছেন ১ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৭০.০০%।
নর্থ সাহাতলী জোবাইদা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪১ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ২৭ জন কৃতকার্য, ১৪ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ১০ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ৫ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ২ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ৭ জন, ডি গ্রেড পেয়েছেন ১ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৬৫.৮৫%।
এমএম নুরুল হক উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৩৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৮৬ জন কৃতকার্য, ৫১ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ২২ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ২৩ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ২১ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ১৮ জন, ডি গ্রেড পেয়েছেন ১ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৬২.৩২%।
তরপুরচন্ডী জিএম ফজলুল হক উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১১৯ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৮১ জন কৃতকার্য, ৩৮ জন অকৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ গ্রেড পেয়েছেন ৮ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ২৪ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ২৮ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ২৯ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৬৮.০৭%।
হামানকর্দ্দী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪৬ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ২৭ জন কৃতকার্য, ১৯ জন অকৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ৬ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ১১ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ৪ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ৬ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৫৮.৭০%।
সাহাতলী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৫০ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ২৪ জন কৃতকার্য, ২৬ জন অকৃতকার্য হয়। এ গ্রেড পেয়েছেন ৩ জন, এ মাইনাস পেয়েছেন ২ জন, বি প্রেড পেয়েছেন ১৩ জন, সি গ্রেড পেয়েছে ১১ জন, ডি গ্রেড পেয়েছেন ১ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৪৮.০০%।
মাতৃপীঠ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শিরীন আক্তার বলেন, মাতৃপীঠ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল আগের ধারাই রয়েছে। আমরা চাই আরো ভালো ফলাফল করার জন্য। এ বিদ্যালয়ের সুনাম যেন আরও বৃদ্ধি পায় সেজন্য শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের আরও আন্তরিক হতে হবে।
চাঁদপুর হাসান আলী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সুলতান ফেরদৌস আরা জানান, হাসান আলী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় শতভাগ পাস করে এবং ১৫৬ জন জিপিএ ৫ পয়েছে। ভাল ফলাফল অর্জনে আমাদের শিক্ষক/শিক্ষিকাদেও অক্লান্ত পরিশ্রম ও অবদান রয়েছে। এ ফলাফল অর্জনে অভিভাবকরাও কৃতিত্বের অধিকারী। সর্বোপরি এই ফলাফলের জন্য আমরা মহান আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করি। ভবিষ্যতে আরো ভালো ফলাফল অর্জন করার জন্য প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। সে ক্ষেত্রে পুরো চাঁদপুরবাসীর পূর্ণ সহযোগিতা ও দোয়া কামনা করছি।
আল-আমিন একাডেমীর অধ্যক্ষ মো. সাইফুল ইসলাম অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, আল-আমিন একাডেমীর আগের ঐতিহ্য এখনো অব্যাহত রয়েছে। এ বছরও আমাদের বিদ্যালয় আগের বছরের তুলনায় এসএসসি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করেছে। শিক্ষার্থীদের ভালো ফলাফল অর্জনে আমাদের শিক্ষকদের অবদান রয়েছে। এ ফলাফল অর্জনে অভিভাবকরাও কৃতিত্বের অধিকারী। সর্বোপরি এই ফলাফলের জন্য আমরা মহান আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করি।
তিনি অভিভাবকদের উদ্দেশে বলেন, আগামিতে যারা এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে এখন থেকেই আপনারা আপনাদের সন্তানদের প্রতি খেয়াল রাখবেন। তাহলে ভালো ফলাফল করতে পারবে, বাবা-মায়ের পাশাপাশি বিদ্যালয়ের মান উজ্জ্বল করতে পারবে। ভবিষ্যতে আরো ভালো ফলাফল অর্জন করার জন্য প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

২৯ জুলাই, ২০২৩।