প্রথম হাজীগঞ্জ সরকারি পাইলট, দ্বিতীয় বালিকা উবি
মোহাম্মদ হাবীব উল্যাহ্
হাজীগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ৮১.৪১ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩৭ জন। এর মধ্যে ৩৩ জিপিএ-৫ নিয়ে উপজেলায় প্রথম হয়েছে হাজীগঞ্জ সরকারি মডেল পাইলট হাই স্কুল এন্ড কলেজ, ২৬ জিপিএ-৫ নিয়ে দ্বিতীয় হাজীগঞ্জ পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এবং ১২ জিপিএ-৫ নিয়ে তৃতীয় হয়েছে হাজীগঞ্জ আমিন মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়।
এ বছর উপজেলার ৩২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ৪৩৩৪ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৩৫১২ জন। অকৃতকার্য হয়েছে ৮০২ জন। পাসের হার শতকরা ৮১.৪১। যার মধ্যে জিপিএ-৫ (এ+) পেয়েছে ১৩৭, এ ৮৪৬, এ মাইনাস ৭৫৪, বি ৮৮০, সি ৮৬৮ এবং ডি গ্রেড পেয়েছে ২৭ জন পরীক্ষার্থী। উপজেলায় শতভাগ পাস নেই কোন প্রতিষ্ঠানের।
জিপিএ-৫ এর দিক থেকে উপজেলা প্রথম হয়েছে, হাজীগঞ্জ সরকারি মডেল পাইলট হাই স্কুল এন্ড কলেজ। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ৩৫১ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৩১৭ জন। অকৃতকার্য হয়েছে ৩৪ জন। পাসের হার শতকরা ৯০.৩১। যার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৩ জন, এ ৯৬, এ মাইনাস ৭৫, বি ৫৯ ও সি গ্রেড পেয়েছে ৫৪ জন পরীক্ষার্থী।
জিপিএ-৫ এর দিক থেকে উপজেলা দ্বিতীয় হয়েছে, হাজীগঞ্জ পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ২৩৩ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ২৩০ জন। অকৃতকার্য হয়েছে ৩ জন। পাসের হার শতকরা ৯৮.৭১। যার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৬ জন, এ ৯৩, এ মাইনাস ৩৭, বি ৫৩ ও সি গ্রেড পেয়েছে ২১ জন পরীক্ষার্থী।
জিপিএ-৫ এর দিক থেকে উপজেলা তৃতীয় হয়েছে, হাজীগঞ্জ আমিন মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ২৭৭ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ২৪৬ জন। অকৃতকার্য হয়েছে ৩১ জন। পাসের হার শতকরা ৮৯.১৩। যার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ জন, এ ৫৩, এ মাইনাস ৪২, বি ৫৫ ও সি গ্রেড পেয়েছে ৮৪ জন পরীক্ষার্থী।
এছাড়া উপজেলায় কোন প্রতিষ্ঠান শতভাগ পাস না করলেও পাসের হারে প্রথম ধড্ডা পপুলার উচ্চ বিদ্যালয়। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ১১২ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ১১১ জন। পাসের হার শতকরা ৯৯.১১। যার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন, এ ৪৬, এ মাইনাস ২৮, বি ২৬ ও সি গ্রেড পেয়েছে ৮ জন পরীক্ষার্থী।