আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়া আওয়ামী লীগ ও বিএনপি মনোনীত প্রার্থীদের মাঝে অর্থ-বিত্তে এগিয়ে বিএনপি’র প্রার্থীরা। তবে তেমন পিছিয়ে নেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরাও। নিজ নিজ হলফনামায় বিএনপি প্রার্থীরা নিজেদের সম্পদ বিবরণী ও বিভিন্ন আয়ের উৎস দেখালেও বিপরীতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের হলফনামায় তেমনটি দেখা যায়নি।
উভয় দলের প্রার্থীদের উল্লেখিত আয়ের বার্ষিক বিবরণীতে সবচেয়ে বেশি আয় দেখিয়েছেন চাঁদপুর-৩ আসনের বিএনপির প্রার্থী চাকরির ভাতা (প্রাইভেট) থেকে বার্ষিক আয় ২ কোটি ১৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা। বিপরীতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডা. দীপু মনির আয়ের মধ্যে পেশাগত আয় সাড়ে ১২ লাখ, বেতন-ভাতাদি ২২ লাখ ৯২ হাজার ৪শ’ টাকা। নগদ আছে ১২ লাখ টাকা। এছাড়া বৈদেশিক মুদ্রা জমা আছে ২শ’ ডলার, ২৫ পাউন্ড, ৩৫শ’ ডলারসহ উপহার বাবদ ৫ লাখ টাকা। শেখ মানিকের নগদ ৯২ হাজার ৮শ’ ৯১ টাকা রয়েছে।
চাঁদপুুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীরের বার্ষিক বেতন-ভাতা ৭৯ লাখ ৩২ হাজার টাকা। তবে তিনি কোন নগদ টাকা দেখাননি। বিপরীতে বিএনপির প্রার্থী মোহাম্মদ মোশারফ হোসেনের বেতন-ভাতাদি নেই। ব্যবসায়িক আয় ৮ লাখ ১ হাজার ১শ’ ৫০ টাকা। হাতে নগদ আছে ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা এই প্রার্থীর।
চাঁদপুর-২ আসনে অ্যাড. নুরুল আমিন রুহুলের বেতন-ভাতাদি না থাকলেও ব্যবসায় আয় আছে ৬ লাখ ৭৭ হাজার ২শ’ টাকা। হাতে নগদ দেখিয়েছেন ৮ লাখ টাকা। বিপরীতে বিএনপির প্রার্থী মো. জালাল উদ্দিনের ব্যবসায় আয় ১৪ লাখ ৫১ হাজার ৩শ’ ২৭ টাকা। নগদ আছে ১ কোটি ৬১ লাখ ৬৪ হাজার ৬শ’ ৬ টাকা।
চাঁদপুর-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাংবাদিক মোহাম্মদ শফিকুর রহমানের বেতন ও সম্মানি ভাতা ২২ লাখ ৩০ হাজার টাকা। নগদ আছে ১ কোটি ৫৫ লাখ ৬৩ হাজার ৭৫ টাকা। বিএনপির প্রার্থী আবদুল হান্নান ব্যবসায়ী হিসেবে অন্যান্য আয় দেখিয়েছেন ৩ কোটি ৩ লাখ ৮০ হাজার ৪শ’ ৬ টাকা। হাতে নগদ দেখিয়েছেন ৩ কোটি ৯৫ লাখ ৮১ হাজার ৬৯ টাকা। যদিও গত ১৭ ডিসেম্বর হাইকোর্ট এম এ হান্নানের প্রার্থীতা স্থগিত করেছে। কিন্তু তিনি রিটার্নিং অফিসার কর্তৃক যাচাই-বাছাইয়ে বৈধ প্রার্থী হিসেবে যে হলফনামা দাখিল করেছেন তাতে উল্লেখিত হিসাব রয়েছে।
চাঁদপুর-৫ আসনে বিএনপির প্রার্থী ইঞ্জিনিয়র মমিনুল হকের সম্মানী ভাতা ৬ লাখ টাকা। নগদ আছে ৩ লাখ টাকা। বিপরীতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মেজর অব. রফিকুল ইসলামের বার্ষিক ভাতা বাবদ ৩৪ লাখ ৪৮ হাজার ৭শ’ ৪৯ টাকা, নগদ দেখান ৪ লাখ ৬০ হাজার টাকা ও ১ হাজার ডলার।
চাঁদপুরের ৫টি আসনে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের চূড়ান্ত প্রার্থীদের হলফনামায় প্রার্থীরা যেভাবে তাদের সম্পদ বিবরণীতে উল্লেখ করেছেন তা’ ধারাবাহিকভাবে দেখানো হলো:
চাঁদপুর-১ (কচুয়া) আসনে আওয়ামী লীগের চূড়ান্ত প্রার্থী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীরের কৃষি খাতে বার্ষিক আয় : ৪ লাখ ৫০ হাজার, বাড়ি ও দোকান ভাড়া ১০ লাখ ২০ হাজার ৯শ’ ৮৪ টাকা, ব্যবসায় ১৫ কোটি ৩৬ লাখ ৩০ হাজার ৬শ’ ৫০ টাকা। শেয়ার ও সঞ্চয়পত্র ২৮ লাখ ৪ হাজার ৯শ’ ৯৯ টাকা। বেতন-ভাতাদি ৭৯ লাখ ৩২ হাজার টাকা আছে বলে তিনি তার হলফনামায় উল্লেখ করেন।
বিএনপি প্রার্থী মোহাম্মদ মোশারফ হোসেনের বার্ষিক আয় : ব্যবসায় ৮ লাখ ১ হাজার ১শ’ ৫০ টাকা। ব্যাংক আমানত ৪ লাখ ৩ হাজার ৩শ’ ৩ টাকা। নগদ টাকা ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা আছে ৫৯ লাখ ২৭ হাজার ২শ’ ৯০ টাকা। স্বর্ণ আছে ২০ ভরি মূল্য ২ লাখ টাকা। আসবাবপত্রের মূল্য ৭০ টাকা তিনি তার হলফনামায় দেখান।
চাঁদপুর-২ (মতলব উত্তর-দক্ষিণ) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী অ্যাড. নুরুল আমিন রুহুলের সম্পদ বিবরণী ও বার্ষিক আয় : বাড়ি ও দোকান ভাড়া ২ লাখ ৭৭ হাজার ২শ’ টাকা। ব্যবসায় ৬ লাখ ৭৭ হাজার ২শ’ টাকা। নগদ আছে ৮ লাখ টাকা। ব্যাংকে জমা ৮৯ হাজার ৭শ’ টাকা। শেয়ার মূল্য ১৬ লাখ ৫৪ হাজার ৬শ’ ৪৩ টাকা। পোস্ট অফিস ও সঞ্চয়পত্র জমা আছে ৩৭ লাখ ৪৯ হাজার ২শ’ ২২ টাকা। ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রী ৮০ হাজার টাকা। আসবাপত্র ৭০ হাজার টাকা। অকৃষি জমি ৩ কাঠা মূল্য ১২ লাখ টাকা। বাড়ি ১টি মূল্য ৮ লাখ ২০ হাজার টাকা। স্ত্রী’র স্বর্ণ আছে ৫০ ভরি বলে তিনি তার হলফনামায় উল্লেখ করেন।
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মো. জালাল উদ্দিনের সম্পদ বিবরণী ও বার্ষিক আয় : বাড়ি ভাড়া ৫৮ লাখ ১৭ হাজার ৪শ’ ৫৯ টাকা। ব্যবসায় আয় ১৪ লাখ ৫১ হাজার ৩শ’ ২৭ টাকা। শেয়ার ও ব্যাংক আমানত ২৪ লাখ ১৪ হাজার ৬শ’ ৫৭ টাকা। নগদ টাকা আছে ১ কোটি ৬১ লাখ ৬৪ হাজার ৬শ’ ৬ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা ১২ লাখ ৯১ হাজার ৪শ’ ৯৯ টাকা। শেয়ার বাজারে শেয়ার বন্ড ৫ কোটি ৫৭ লাখ ৬৭ হাজার ১শ’ ৩৩ টাকা। মোটর যানের মূল্য ৩৫ লাখ টাকা। ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রীর মূল্য সাড়ে ৫ লাখ। বিবিধ ব্যবসার মূলধন ১ কোটি ৫৯ লাখ ৩শ’ ৮০ টাকা। কৃষি জমি পৈত্রিক সূত্রে (বন্টন হয়নি) ১২শ’ ৩৯ শতাংশ। অকৃষি জমির পরিমাণ ১৯ দশমিক ৭৭ কাঠা। দালান ৫টি, ঢাকায় ৪টি বাড়ি আছে বলে তার হলফনামায় উল্লেখ করেন।
চাঁদপুর-৩ (সদর-হাইচর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. দীপু মনির সম্পদ বিবরণী ও বার্ষিক আয় : শেয়ার/সঞ্চয়পত্র ৬ হাজার ৯শ’ ২ টাকা। পেশাগত আয় সাড়ে ১২ লাখ, বেতন-ভাতাদি ২২ লাখ ৯২ হাজার ৪শ’ টাকা। উপহার বাবদ ৫ লাখ টাকা। নগদ টাকা আছে ১২ লাখ টাকা। বৈদেশিক মুদ্রা জমা আছে ২শ’ ডলার, ২৫ পাউন্ড ও ৩৫শ’ ডলার। এছাড়া স্বামীর নামে রয়েছে ৫ হাজার ডলার। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা ৮ লাখ ২ হাজার ৮শ’ ৮৫ টাকা। সঞ্চয়পত্রে স্থায়ী আমানত ৭০ লাখ টাকা। মোটর গাড়ির মূল্য ৪৬ লাখ ৫৭ হাজার ৬শ’ ২২ টাকা। স্বর্ণ ৯ লাখ টাকা। আসবাবপত্র ১ লাখ টাকা। অকৃষি জমি ১০ কাঠার মূল্য ৩০ লাখ। অ্যাপার্টমেন্ট ২টির মূল্য ৩৫ লাখ টাকা। এছাড়া স্বামীর নামে আরো ২টি অ্যাপার্টমেন্টের মূল্য ৪০ লাখ টাকা বলে তিনি হলফনামায় দেখান।
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী শেখ ফরিদ আহমেদ মানিকের সম্পদ বিবরণী ও বার্ষিক আয়: বাড়ি ভাড়া ৯৩ লাখ ৩০ হাজার ৫শ’ ৭৭ টাকা। শেয়ার ও সঞ্চয়পত্রে ৩ লাখ ৮২ হাজার ৮শ’ ৮৯ টাকা। চাকরি (প্রাইভেট) হতে আয় ২ কোটি ১৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা। নগদ টাকা ৯২ হাজার ৮শ’ ৯১ টাকা। ব্যাংকে জমা ২১ লাখ ৩১ হাজার ৪শ’ ৮৯ টাকা। স্টক এক্সচেঞ্জে শেয়ার ৪ কোটি ৩০ লাখ ২৮ হাজার টাকা। পোস্টাল সঞ্চয় ৫১ লাখ ২১ হাজার ৩শ’ ৮৬ টাকা। মোটর যানের মূল্য ১ কোটি ৭ লাখ টাকা। সঞ্চিত স্বর্ণের মূল্য ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ইলেক্টনিক্স সামগ্রীর মূল্য ১১ লাখ ১ হাজার ৫শ’ টাকা। আসবাবপত্রের মূল্য সাড়ে ২১ লাখ টাকা। অন্যান্য খাত থেকে আয় ৬ কোটি ১৬ লাখ ৩২ হাজার ৫শ’ টাকা। অকৃষি জমির মূল্য ৬ কোটি ৫৯ লাখ ৪৯ হাজার ৬শ’ ২৮ টাকা। বাড়ির মূল্য ২ কোটি ৭২ লাখ ২৮ হাজার ৮শ’ টাকা। অন্যান্য সম্পত্তির মূল্য ২৮ লাখ ৩৯ হাজার ৯২ টাকা বলে হলফনামায় উল্লেখ করেন।
চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ) আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী আব্দুল হান্নানের সম্পদ ও বার্ষিক আয় বিবরণী : বাড়ি ভাড়া ২১ লাখ ৬৭ হাজার ২শ’ টাকা। শেয়ার আমানত ৪৬ হাজার ২ টাকা। অন্যান্য আয় ৩ কোটি ৩ লাখ ৮০ হাজার ৪শ’ ৬ টাকা। নগদ টাকা ৩ কোটি ৯৫ লাখ ৮১ হাজার ৬৯ টাকা। ব্যাংকে জমা ২০ লাখ ১০ হাজার ৫শ’ ৯৭ টাকা। কোম্পানীর শেয়ার ১৮ কোটি ৭৯ লাখ ৪২ হাজার ৪শ’ ২০ টাকা। ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে অনুদান ৩৫ লাখ টাকা। গাড়ি ১টি। স্বর্ণ ১০ ভরি। আসবাবপত্র ২ লাখ ১৪ হাজার টাকা। কৃষি জমি ১০ একর। অকৃষি জমি ৭শ’ ৯৩ শতাংশ। দালান ৪টি, বাড়ি ৩টি। বর্তমান ব্যংক ঋণ ১৬ কোটি ৭০ লাখ ১৫ হাজার ৩শ’ ৮৪ টাকা বলে হলফনামায় দেখান।
আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মুহম্মদ শফিকুর রহমানের বার্ষিক আয় ও সম্পদ বিবরণী : শেয়ার ও ব্যাংক আমানত ২২ হাজার ৪শ’ ৮৩ টাকা। পেশাগত আয় ৫৬ হাজার টাকা। সম্মানি ভাতা ২২ লাখ ৩০ হাজার টাকা। নগদ টাকা ১ কোটি ৫৫ লাখ ৬৩ হাজার ৭৫ টাকা। আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা ২ লাখ ৭৯ হাজার ৬শ’ ৬৩ টাকা। শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ ২০ লাখ টাকা। মোটর যান ৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা। স্বর্ণ ৩০ ভরি। ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রী ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। আসবাবপত্র ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা। অন্যান্য ১০ হাজার টাকা। পৈত্রিক সূত্রে প্রাপ্ত জমি ১ একর ৫০ শতাংশ। নির্মাণাধীন বাড়ির মূল্য প্রায় ৩ কোটি টাকা ও এক তলা পাকা বাড়ি আছে বলে তিনি হলফনামায় দেখান।
চাঁদপুর-৫ (হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মেজর অব. রফিকুল ইসলামের বার্ষিক আয় ও সম্পদ বিবরণী: ভাতা বাবদ ৩৪ লাখ ৪৮ হাজার ৭শ’ ৪৯ টাকা। নগদ টাকা ৪ লাখ ৬০ হাজার টাকা ও ১ হাজার ডলার। ব্যাংকে জমা ৮৯ লাখ ৫ হাজার ৯শ’ ৮০ টাকা। শেয়ার ৬ লাখ ৭৪ হাজার ১শ’ ১৫ টাকা। মোটর যান ২টি। স্বর্ণ ৬০ ভরি। ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রী ২ লাখ। আসবাবপত্র ২ লাখ ৬ হাজার। ইন্স্যুরেন্স খাতে ২৭ লাখ টাকা। রফিক কর্পোরেশন ৭ হাজার টাকা। ঢাকায় প্লট যৌথ (স্ত্রীসহ) মূল্য ১৩ লাখ ৭৫ হাজার ৫শ’ টাকা। গ্রামে ৪৫ লাখ টাকার প্লট তিনি তার উল্লেখিত হলফনামায় দেখান।
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মো. মমিনুল হকের বার্ষিক আয় ও সম্পদ বিবরণী : কৃষি খাতে ৮১ হাজার টাকা। ব্যবসায় ২ লাখ ৬৭ হাজার ৮শ’ ৫০ টাকা। সম্মানি ভাতা ৬ লাখ টাকা। ফ্ল্যাট বিক্রয় আয় ৯৮ লাখ ৭৬ হাজার টাকা। নগদ টাকা ৩ লাখ টাকা। বিভিন্ন ব্যাংকে জমা ৭১ লাখ ৫৮ হাজার ১শ’ ৩৪ টাকা। শেয়ার ২০ লাখ টাকা। গাড়ি ১টি। ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রী সাড়ে ৪২ হাজার টাকা। আসবাবপত্র ৪০ হাজার টাকা। ব্যবসায় পুঁজি ১ কোটি ১৭ লাখ ৪০ হাজার ২শ’ ৫৯ টাকা। অকৃষি জমির পরিমাণ সোয়া ৫৩ শতাংশ। ঢাকার পরিবাগে ৩শ’ ৯০ বর্গমিটারের ফ্ল্যাট এবং যাত্রাবাড়ীতে ১১ শতাংশ ভ‚মিতে নির্মিত বিল্ডিংয়ের ৫০% হারে প্রাপ্ত ৭টি ফ্ল্যাট আছে বলে তিনি হলফনামায় উল্লেখ করেন।
উল্লেখ্য, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়া আওয়ামী লীগ ও বিএনপি মনোনীত প্রার্থীদের উল্লেখিত সম্পদ বিবরণী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে প্রাপ্ত।