স্টাফ রিপোর্টার
সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ও কেন্দ্রিয় বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আ.ন.ম. এহসানুল হক মিলনের নামে চাঁদপুর আদালতে ২৬টি মামলা চলমান রয়েছে। তার মধ্যে ১৭টি মামলায় ওয়ারেন্ট ও ৭টিতে জামিন রয়েছে।
মামলাগুলো হলো- অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালতে এস.সি ৯৯/১৫ (ওয়ারেন্ট), একই আদালতে এস.সি ৯২/১৫ (ওয়ারেন্ট), এস.সি ২১২/১৫ (ওয়ারেন্ট), এস.টি.সি ৯/১৫ (সি.এস থেকে বাদ), এস.সি ২৭০/১৫ (ওয়ারেন্ট), এস.সি ১০৮/১২ (ওয়ারেন্ট), এস.সি ২৪৬/১৭ (ওয়ারেন্ট), এস.টি.সি ৩৫/১৪ (ওয়ারেন্ট), এস.সি ১৬/১৪৫ (ওয়ারেন্ট), এস.সি ১৪২/১৭ (ওয়ারেন্ট), এস.সি ৯৩/১৪ (ওয়ারেন্ট), এস.সি ৯৩/১৫ (ওয়ারেন্ট), এস.টি.সি ১০/১৪ (ওয়ারেন্ট), এস.সি ৩০১/১৪ (ওয়ারেন্ট), এস.সি ৯১/১৪ (ওয়ারেন্ট), ২য় সাব জজ আদালতে এস.টি.সি ৬৮/১৪ (জামিনে), অতিরিক্ত চীপ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে জি.আর ৫৫/০৯ (ওয়ারেন্ট), জি.আর ১৪/১০ (ওয়ারেন্ট), জি.আর ২২/১০ (জামিনে), জি.আর ৩৩/১০ (জামিনে), জি.আর ৪২/১০ (জামিনে), জি.আর ৬১/১০ (জামিনে), জি.আর ২০৪/১০ (জামিনে), সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটক-১ আদালতে জি.আর ২৪৬/০৯ (ওয়ারেন্ট), কচুয়া আমলী আদালতে জি.আর ৬৮/১০ (২০৫ ধারামতে), জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-১ আদালতে জি.আর ৭/০৪ (জামিনে)।
উপরোক্ত মামলাগুলোর মধ্যে সিআর ৯৩/১৫, ২১২/১৫ ও জিআর ১৪/১৫ মামলায় ২৩ নভেম্বর ভোর ৪টায় সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ.ন.ম. এহসানুল হক মিলনকে চট্টগ্রামের নগরীর চকবাজার থানার ৪৫২ চট্টেশ্বরী রোডের অবস্থিত তার বন্ধুর ‘মমতাজ ছায়ানীড়’ নামে একটি বাসা থেকে গ্রেফতার করা হয়। পরদিন দুপুরে চাঁদপুরের অতিরিক্ত সিনিয়র চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. শফিউল আজমের আদালতে হাজির করা হলে তাকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়।

